পাক্ষিক আহ্মদী - নব পর্যায় ৩৫ বর্ষ | ৪র্থ সংখ্যা | ৩০শে জুন, ১৯৮১ইং | The Fortnightly Ahmadi - New Vol: 35 Issue: 04 - Date: 30th June 1981

Front Cover
মোহাম্মদ হাবিবুল্লাহ্ | Mohammad Habibullah
Ahmadiyya Muslim Jama'at Bangladesh - Education

    ‘পাক্ষিক আহমদী’ বাংলা ভাষায় প্রকাশিত একটি প্রাচীনতম পাক্ষিক পত্রিকা। আহমদীয়া মুসলিম জামাত, বাংলাদেশের মুখপত্র এই ধর্ম বিষয়ক পত্রিকাটির ইতিহাস আবহমান বাংলায় আহমদীয়াতের গোড়াপত্তনের ইতিহাসের সাথে ওতপ্রোতভাবে জড়িত। আহ্মদীয়া তথা প্রকৃত ইসলামের সঠিক বাণী ও মূলধারা প্রচারের পাশাপাশি, আহ্মদীয়া জামা'তের বিবিধ কার্যক্রম এবং অগ্রগতির প্রতিবেদন প্রকাশ করে আসছে। পবিত্র কুরআনের আলোকে, মহানবী (সা.)-এর সুন্নতের আদর্শে, যুগ-ইমামের আচরিত পথে এবং যুগ-খলীফার সময়োপযোগী আদেশ নির্দেশের ভিত্তিতে মানবিক মূল্যবোধের লালন এবং আধ্যাত্মিকতার প্রতিপালনই এর মূল উদ্দেশ্য।

১৯২২ সালে বুলেটিন আকারে কলিকাতা থেকে এটি প্রথমবার প্রকাশিত হয় এবং ২০০৮ সালে এটি ইন্টারনেটের জগতে প্রবেশ করে একটি আন্তর্জাতিক পাক্ষিকে  রূপ নেয়।  

 

Selected pages

Common terms and phrases

১৯৮১ ১৯৮১ ইং অথবা অনুবাদ অন্য অর্থাৎ আঃ আছে আমরা আমাকে আমাদের আমার আমি আলাইহে ওয়া আল্লাহ্ আল্লাহ্তায়ালা আহমদ আহমদীয়া ইবাদত ইহা ইহার ঈমান উক্ত উচিত উপর উহা উহার এই এক একটি এবং এবাদত এমন এর কথা কর করা করার করি করিতে পারি করিবে করিয়া করিয়াছেন করুন করে করে এবং করে যে করেন কল্যাণ কি কিছু কিন্তু কুরআন শরীফ কোন কোরআন গ্রহণ জন্য জামাতের জীবনের জুন তখন তাহা হইলে তাহাকে তাহাদের তাহার তিনি তুমি তো তোমরা তোমাদের তোমার থাকে দান দিকে দোওয়া দ্বারা নয় না নাই নিকট নিকটে নির্ধারিত পবিত্র পর পর্যন্ত পাক্ষিক পালন প্রতি প্রত্যেক প্রয়োজন বরং বরকত বলিয়াছেন বা বাংলাদেশ ব্যক্তি ভাবে মওউদ মধ্যে মনে মসীহ মানুষ মানুষের যখন যদি যাকাত যায় যাহা যাহার যে রব রাখে রূহানী রোজা রোজার রোযা লাভ সকল সময় সমূহ সম্বন্ধে সাঃ সাল্লাল্লাহু আলাইহে সুতরাং সে সেই স্বভাব হইতে হইবে হইয়া হইয়াছে হইৰে হওয়ার হয় হয় এবং হযরত হে

About the author

     ‘পাক্ষিক আহমদী’ বাংলা ভাষায় প্রকাশিত একটি প্রাচীনতম পাক্ষিক পত্রিকা। আহমদীয়া মুসলিম জামাত, বাংলাদেশের মুখপত্র এই ধর্ম বিষয়ক পত্রিকাটির ইতিহাস আবহমান বাংলায় আহমদীয়াতের গোড়াপত্তনের ইতিহাসের সাথে ওতপ্রোতভাবে জড়িত। আহ্মদীয়া তথা প্রকৃত ইসলামের সঠিক বাণী ও মূলধারা প্রচারের পাশাপাশি, আহ্মদীয়া জামা'তের বিবিধ কার্যক্রম এবং অগ্রগতির প্রতিবেদন প্রকাশ করে আসছে। পবিত্র কুরআনের আলোকে, মহানবী (সা.)-এর সুন্নতের আদর্শে, যুগ-ইমামের আচরিত পথে এবং যুগ-খলীফার সময়োপযোগী আদেশ নির্দেশের ভিত্তিতে মানবিক মূল্যবোধের লালন এবং আধ্যাত্মিকতার প্রতিপালনই এর মূল উদ্দেশ্য।

১৯২২ সালে বুলেটিন আকারে কলিকাতা থেকে এটি প্রথমবার প্রকাশিত হয়। ১৯২৫ সালে জনাব গোলাম সামদানী খাদেম সাহেব এর সম্পাদনায় এটি মাসিকভাবে প্রকাশিত হতে থাকে। পরে দৌলত আহমদ খাঁ খাদেম সাহেব এর সম্পাদক নিযুক্ত হন। এর অব্যবহিত পর ঢাকা থেকে এর প্রকাশনা শুরু হলে জনাব আব্দুর রহমান খাঁ বাংগালী এর সম্পাদক নিযুক্ত হন।

১৯৩৮ সালের ফেব্রুয়ারী থেকে এটি পাক্ষিক আকারে প্রকাশিত হতে আরম্ভ করে এবং ১৯৫৭ সালে ৪ নং বকশী বাজার রোড, ঢাকার নিজস্ব ছাপাখানা থেকে এটি মওলানা মমতাজ আহমদ সাহেবের সম্পাদনায় নতুন অবয়বে প্রকাশিত হতে থাকে। ১৯৫৮-১৯৬২ সাল পর্যন্ত এটি টেবলয়েড আকারে জনাব আহসানউল্লাহ্ সিকদার সাহেবের সম্পাদনায় নারায়নগঞ্জ থেকে প্রকাশ হয়।

এরপর পুনরায় ঢাকা থেকে ম্যাগাজিন আকারে জনাব এ, এইচ, এম আলী আনোয়ার সাহেবের সম্পাদনায় এবং পরে তাঁর অসুস্থ্যতাকালীন মওলানা আহমদ সাদেক মাহমুদ সাহেব এবং জনাব মকবুল আহমদ খান সাহেবের সম্পাদনায় প্রকাশিত হয়। ১৯৯২ সালে জনাব আলহাজ্ব আহমদ তৌফিক চৌধুরী সাহেব এর নির্বাহী সম্পাদক নিযুক্ত হন এবং ১৯৯৭ সাল পর্যন্ত এ দায়িত্ব পালন করেন। এরপর থেকে তৎকালীন আমীর জনাব আলহাজ্ব আহমদ তৌফিক চৌধুরী সাহেব এর তত্ত্বাবধানে একটি সম্পাদনা পরিষদ এর দায়িত্ব পালন করতে থাকেন। এ পর্যায়ে জনাব মোহাম্মদ মোস্তফা আলী সাহেব, জনাব মুতিউর রহমান সাহেব যথাক্রমে উপদেষ্টা এবং সহকারী সম্পাদক হিসেবে কাজ করেন। ১৯৯৮-৯৯ সালে এই পরিষদ তদানিন্তন আমীর আলহাজ্ব মীর মোহাম্মদ আলী সাহেবের তত্বাবধানে কাজ করেন। এরপর ১৯৯৯ তে মওলানা আহমদ সাদেক মাহমুদ সাহেব ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক এবং জনাব মোহাম্মদ মুতিউর রহমান সাহেব এর নির্বাহী সম্পাদক নিযুক্ত হন।

১৯৯৮ সালে পাক্ষিক আহমদী কম্পিউটার জগতে প্রবেশ করে এবং নতুন কলেবরে আধুনিক মানসম্মতভাবে প্রকাশিত হতে থাকে।

২০০৪ সালে বাংলাদেশ সরকার পত্রিকাটি প্রকাশনার ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে যা কিছুকাল পর হাইকোর্টের রায়ে বাতিল হয়ে যায়।

২০০৮ সালে এটি ইন্টারনেটের জগতে প্রবেশ করে একটি আন্তর্জাতিক পাক্ষিকের মর্যাদা লাভ করে।

Bibliographic information